Health Tips- গাজর আপনাকে করবে আকর্ষণীয়

Health Tips- গাজর আপনাকে করবে আকর্ষণীয়

Health Tips- গাজর আপনাকে করবে আকর্ষণীয়

গবেষকরা জানান, গাজরে আছে এক ধরনের হলুদ বর্ণের রঞ্জক পদার্থ, এর নাম ক্যারোটিনোয়েডস। এই উপদানটি আমাদের ত্বক কোষে পৌঁছে, একে পরিষ্কার করে এবং সেই রঞ্জক পদার্থের আভাই আমাদের ত্বকে পরিলক্ষিত হয় এবং কম সময়েই আকর্ষণীয় হয়ে ওঠা যায়। এই গবেষণার প্রধান ইয়ান স্টেফেন জানান, নিয়মিত গাজর খেলে দুই মাসের মধ্যেই ত্বকে এক ধরনের ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যায়। তিনি বলেন, “আজকাল কোনো তরুণ-তরুণীকে যদি গিয়ে বলি সবজি খাও, তা না হলে ৪০ বছর বয়সে গিয়ে স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যাবে। তখন, তারা এক গাল হেসে উত্তর দেবে বয়স ৪০’র কাছাকাছি আগে যাক এরপর তা দেখা যাবে। কিন্তু আমি বলি, সুদর্শন কিংবা আকর্ষণীয় হতে হলে এই খাবারটি অত্যাবশ্যক তা হলে দেখবেন কেউ আর দেরি করবে না।”



ইয়ান আরো বলেন, “এই ফাস্ট প্রজন্মের খাবারের ধরন দিন দিন বিগড়ে যাচ্ছে, যার প্রভাব পড়ছে তাদের ত্বকে। তাই, তাদের আরো বেশি ফল ও সবজির দিকে ঝুঁকতে হবে।”
 

Health Tips - ফাস্টফুড ডেকে আনছে ডায়বেটিস

Health Tips - ফাস্টফুড ডেকে আনছে ডায়বেটিস
Health Tips - ফাস্টফুড ডেকে আনছে ডায়বেটিস


ফাস্টফুডের কারণে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগের ঝুঁকি আশংকাজনকভাবে বাড়িয়ে দিয়েছে। অস্ট্রেলিয়া ও ভিয়েতনামের বিজ্ঞানীদের এক যৌথ এক জরিপে সম্প্রতি এ তথ্য জানানো হয়েছে।

জরিপে বলা হয়, ভিয়েনামের হো চি মিন সিটিতে ১১ শতাংশ মহিলা এবং ১২ শতাংশ পুরুষের টাইপ-টু ডায়াবেটিস রয়েছে। অথচ, তারা ব বিষয়ে কিছুই জানেন না। আর হো চি মিন সিটিতে ডায়াবেটিস ধরা পড়েছে এমন মানুষ রয়েছে ৪ শতাংশ।

অস্ট্রেলিয়ার গারভান ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল রিসার্চের বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, জীবন-প্রণালী পরিবর্তন এবং ফাস্ট ফুড খাওয়ার ফলে ডায়বেটিস আশংকাজনক হারে বাড়ছে।

বাংলাদেশেও এখন ব্যাপকভাবে ডায়াবেটিস দেখা দিতে শুরু করেছে। বাংলাদেশের ডায়বেটিক হাসপাতাল বা বারডেমের অধ্যাপক ডা. তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ২০২৫ সালে কি পরিমাণ মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন সে বিষয়ে ২০০০ সালে বাংলাদেশে ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছিলো।
দুর্ভাগ্যজনক হলো ২০১০ সালের মধ্যেই বাংলাদেশে সে পরিমাণ মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ছয় শতাংশের বেশি ডায়াবেটিসে ভুগছে। অন্যদের তুলনায় ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তির হৃৎরোগ বা হার্ট অ্যাটাকের আশংকা থাকে ৪ গুণ বেশি।
ফাস্টফুড কালচার ত্যাগ করার সময় চলে এসেছে। বিশেষ করে শিশুরা যাতে এই ফাস্টফুড কালচারে আকৃষ্ট না হতে পারে, সেই ব্যাপারে কর্তব্য নির্ধারণে পরিবারসমূহের ভূমিকা বড় হয়ে দেখা দিয়েছে।

Why You Should Cook Healthy Chinese Food in Your Own Home


Chinese suppliers meals customs have tailored easily eventually. Over the course of more than 5000 years, these cooking methods have been created and improved and have survived the ages. For example, sizzling, a basic food preparation technique

Health Tips - Soft Drinks increases the risk of asthma

Health Tips - Soft Drinks increases the risk of asthma
Health Tips
Health Tips - Soft Drinks increases the risk of

Health Tips -ডিম খান ঘুম তাড়ান

Health Tips -ডিম খান ঘুম তাড়ান 
Health Tips -ডিম খান ঘুম তাড়ান

সারাদিন কাজের ফাঁকে প্রায়ই ক্লান্তি চলে আসে, পেয়ে বসে তন্দ্রা। এই তন্দ্রা ও ক্লান্তি কাটানোর জন্য অনেকেই বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেন। কেউ ঘন ঘন চা খান, কেউ কাজের ফাঁকে ছোট ছোট বিরতি নেন। কিন্তু দিনের শুরুতেই সেই তন্দ্রা ও ক্লান্তি আমাদের ওপর ভর করার আগেই তা কাটিয়ে নেয়া যাবে-শুধু ডিম খেয়ে।

সম্প্রতি ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক এই তথ্যটি জানান। তাদের নতুনগবেষণায় দেখা গেছে, ডিমের সাদা অংশে এমন এক ধরনের প্রোটিন আছে যা আমাদের দিনভর সতেজ রাখে এবং ক্লান্তি ও তন্দ্রাকে দূরে রাখে।

তারা জানান, আমাদের দিনভর সতেজ রাখার জন্য মস্তিষ্কে এক ধরনের সেল সবসময় সক্রিয় রাখে। এই সেলের নাম ‘ওরেক্সিন সেল’।


গবেষকরা জানান, দিনভর একটানা কাজ এবং নানান দুশ্চিন্তার কারণে স্থির হয়ে যায় এই সেল। যার কারণে কাজের ফাঁকে কিংবা খাবারের পর ঘুম চলে আসে এবং ক্লান্তি দেহকে পেয়ে বসে।
এই ক্লান্তি দূর করার সহজ একটি উপায় বের করতে এতোদিন গবেষণা চালিয়ে গেছেন একদল গবেষক। অবশেষে তারা সফল হন এবং তাদের প্রতিবেদনটি ১৭ নভেম্বর সায়েন্টিফিক জার্নাল ‘নিউরন’-এ প্রকাশ করা হয়।


ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ওরিক্সিন সেল শুধু ক্লান্তি এবং তন্দ্রাই নিয়ন্ত্রণ করে না, স্থূলতাও এর সঙ্গে জড়িত। এই সেলের সক্রিয়তা কমায় তন্দ্রা, ক্লান্তি এবং স্থূলতা। আর নিষ্ক্রিয়তায় বেড়ে যায় শরীরের ওজন।


ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষকরা অনেক দিন ধরেই বিভিন্ন খাদ্য নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছিলেন। তারা দেখতে চাচ্ছিলেন ক্লান্তি কমানো যায় কোন ধরনের খাদ্য। পরে তারা বিভিন্ন খাদ্য নিয়ে গবেষণার পর দেখলেন ডিমের সাদা অংশে এক ধরনের অ্যামিনো এসিড আছে, যা আমাদের দিনভর সতেজ এবং ক্লান্তিহীন রাখে।


এছাড়াও, আমরা সারাদিন যেসব খাদ্য খেয়ে থাকি সেসব খাদ্যের গ্লুকোজ ওই ওরিক্সন সেলে একধরনের ব্লকের তৈরি করে। কিন্তু অ্যামিনো এসিড গ্রহণ করলে গ্লুকোজ আর ব্লক তৈরি করতে পারে না। তাই তন্দ্রা ও ক্লান্তি কাটাতে কাজ থেকে ঘন ঘন বিরতি না নিয়ে, একেবারে দিনের শুরুতেই নাশতায় ডিম খেয়ে নেয়া যায়। এতে ক্লান্তি ও তন্দ্রা আসবে না, আর স্থূলতার চিন্তাও কমে যাবে

Health Tips লেবুজাতীয় ফল নারীর স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়

লেবুজাতীয় ফল নারীর স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়

যেসব মহিলা নিয়মিত কমলা ও আঙ্গুরের মতো লেবু জাতীয় ফল খান তাদের রক্ত জমাট বাঁধা জনিত স্ট্রোকের ঝুঁকি কম থাকার আশঙ্কা রয়েছে। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক আমেরিকান সমীক্ষায় একথা বলা হয়।
Health Tips লেবুজাতীয় ফল নারীর স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়
গবেষকরা আমেরিকান নার্সদের একটি সমীক্ষা থেকে ১৪ বছরের উপাত্ত বিশ্লেষণ করেন। এতে ৬৯ হাজার ৬২২ জন নারীর ফলমূল ও শাক-সবজিসহ তাদের খাবারের বিস্তারিত তথ্য সন্নিবেশিত রয়েছে।
সমীক্ষার লক্ষ্য ছিল স্বাস্থ্যের ওপর ফলমূল, শাক-সবজি, গাঢ় চকোলেট ও রেড ওয়াইনে বিদ্যমান ফ্ল্যাভোনয়েড নামক এক শ্রেণীর যৌগের কার্যকারিতা অধ্যয়ন। সাধারণত আমেরিকার খাদ্য তালিকায় প্রাপ্ত ছয়টি প্রধান প্রকারে মোট ফ্ল্যাভোনয়েড গ্রহণ স্ট্রোকের ঝুঁকি রোধে উপকারি প্রতীয়মান হয়নি। তবে যারা প্রচুর কমলা ও আঙুর এবং এসব ফলের জুস খেয়েছেন দেখা গেছে তাদের স্ট্রোকের ঝুঁকি অন্যদের তুলনায় ১৯ শতাংশ কম।

সমীক্ষার প্রধান লেখক অ্যাডিন ক্যাসিডি বলেন, ‘‘দেখা গেছে, বেশি পরিমাণ ফল, সবজি ও বিশেষ করে ভিটামিন সি খাওয়ার সঙ্গে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমার সম্পর্ক রয়েছে।’’
গবেষকরা মহিলাদের বেশি মাত্রায় চিনি গ্রহণের ঝুঁকি এড়াতে জুসের বদলে বেশি করে কমলা ও আঙুর খাবার পরামর্শ দেন।

সিদ্দিকা কবীরের রান্না বিফ উইথ মিক্সড সস

Siddiqua Kabir's Recipeসিদ্দিকা কবীরের রান্না বিফ উইথ মিক্সড সস

মশলার উপকারিতা (This article from a fan of Siddiqua Kabir)


মশলার উপকারিতা

বাঙালির রসনা বিলাস পৃথিবী খ্যাত। শুধু স্বাদে নয়। খাবারের গন্ধ, তার রং এবং সর্বোপরি খাবারের সজ্জাতে আমাদের যেন পরিপূর্ণ তৃপ্তি হয়।



তাই যুগ যুগ ধরে বাঙালিরা খাবারের স্বাদে, গন্ধে ও সজ্জায় ভিন্নতা আনতে হরেক রকমের মসলা ব্যবহার করে আসছে। এর উপকারিতা জানতে হরেক রকমের মসলা বাঙালি বধূর হেঁসেল থেকে এখন চলে গেছে গবেষকদের পরীক্ষাগারে। 
সেই গবেষণায় দেখা গেছে যে, মসলা শুধুমাত্র খাবারের স্বাদ ও গন্ধে ভিন্নতা আনে না বরং স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো।
দৈনন্দিন ব্যবহৃত বেশিরভাগ ভেষজ মসলা ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগের মতো দুরারোগ্য রোগগুলোকেও প্রতিহত করে বলে গবেষকরা জানান।



দৈনন্দিন ব্যবহৃত ভেষজ উদ্ভিদ তুলসী এবং সুগন্ধী সবুজ পাতা, আবার মসলা হিসেবে ব্যবহৃত দারুচিনি, কাঁচা মরিচ, হলুদ, রসূন, পুদিনা পাতা, পেঁয়াজ, কিংবা বিভিন্ন ধরণের বুনো সুগন্ধি ভেষজ স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।



গবেষকরা বলছেন, এ ধরণের মসলা খাদ্যে ব্যবহার করলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণেও ভূমিকা রাখে।
 এজন্য টিনজাত কিংবা আপনার ব্যবহারের জন্য তাজা ভেষজ এবং মসলাগুলো বাতাস নিরোধোক কনটেইনারে রাখুন। যেখানে সরাসরি সূর্যতাপ লাগবে না। আবার বেশি গরম কিংবা বেশি আদ্র স্থানে রাখবেন না।



আপনার দৈনন্দিন খাবারের স্বাদ বৃদ্ধিতে এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য পরিমিত মসলা এবং ভেষজ উপাদান আপনার দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে মুক্তি দেবে।


This article from a fan of Siddiqua Kabir

Siddiqua Kabir's Recipe : Doi Niramish

Siddiqua Kabir's Recipe : Doi Niramish 
সিদ্দিকা কবীর'স রেসিপি দই নিরামিষ

Siddika Kabir

সিদ্দিকা কবির এর রান্না পাফ পেটিস Siddiqua Kabir Er Ranna

সিদ্দিকা কবির এর রান্না পাফ পেটিস Siddiqua Kabir Er Ranna
Siddika Kabir's Recipe


Siddika Kabir

Siddika Kabir (May 7, 1931 – January 31, 2012) was a Bangladeshi nutritionistacademiccookbook author and cooking show television host. A professor and teacher, Kabir hosted and guest starred in numerous television shows featuring Bangladeshi cuisine, including Siddika Kabir’s Recipe on NTV.


Siddika Kabir
Kabir was born in DhakaBritish India, on May 7, 1931. She attended college for mathematics and received a master's degree in the subject. Kabir began her teaching career in 1957, when she joined the math department of Eden Girls' College in Azimpur, Dhaka. In 1963, Kabir obtained a master's degree in "food and nutrition" and food administration from Oklahoma State University in the United States. She joined the nutrition department of College of Home Economics and later became the principal of the Home Economics College of Dhaka.


Kabir appeared in her first television cooking show in 1966, leading a long career in numerous cooking shows as a presenter and guest. She also authored cookbooks, including "Ranna Khaddya Pushti" and "Bangladesh Curry Cookbook." Her career further led to consultant work for major foreign and Bangladeshi consumer food brands, such as Radhuni, Dano, and Nestlé.



Kabir received several awards from the food and television industries, including the Sheltech Award, which was given to her in 2009.
Siddika Kabir died at Square Hospital in Dhaka on January 31, 2012, at the age of 80.

সিদ্দিকা কবীরের সংক্ষিপ্ত জীবনী :: Siddiqua Kabir's Life

 সিদ্দিকা কবীরের সংক্ষিপ্ত জীবনী
Siddiqua Kabir's Life

সিদ্দিকা কবীর ।। জন্ম মে ৭, ১৯৩৫
সিদ্দিকা কবীর একজন বাংলাদেশী পুষ্টিবিশেষজ্ঞ ও শিক্ষাবিদ। তিনি তাঁর লেখা রন্ধনবিষয়ক বই ও টিভি তে রান্নার অনুষ্ঠানের জন্য বিখ্যাত ছিলেন।

ব্যক্তিগত জীবন
সিদ্দিকা কবীরের জন্ম পুরানো ঢাকার মকিম বাজারে, ১৯৩৫ সালের ৭ই মে। তাঁর পিতা মৌলভি আহমেদুল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে র প্রথম ব্যাচের বিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক ও পরবর্তীতে ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষক ছিলেন। সিদ্দিকা কবীরের মাতা সৈয়দা হাসিনা খাতুন ছিলেন গৃহিনী। ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাসে সিদ্দিকা কবীর ব্যাংকার সৈয়দ আলী কবীরকে বিয়ে করেন।

শিক্ষাজীবন
সিদ্দিকা কবীর পড়াশোনা করেন প্রথমে ইডেন কলেজে। সেখান থেকে তিনি বিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম বিভাগে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে র গণিত বিভাগে ভর্তি হন ও সেখান থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এর পর তিনি ফোর্ড ফাউন্ডেশনের বৃত্তি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা স্টেট
ইউনিভার্সিটি হতে ১৯৬৩ সালে খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞানে মাস্টার্স ডিগ্রি পান।


চাকরী জীবন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে পড়ার সময় সিদ্দিকা কবীর তৎকালীন পাকিস্তান রেডিওতে ঘোষক হিসাবে খন্ডকালীন চাকরীতে যোগ দেন। স্নাতক ডিগ্রী অর্জনের পরে প্রথমে ভিকারুন্নেসা নুন স্কুলে শিক্ষিকা হিসাবে মাস কাজ করেন। এর পর তিনি ইডেন কলেজে গণিতের প্রভাষক হিসাবে যোগ দেন। যুক্তরাষ্ট্রে মাস্টার্স ডিগ্রিলাভের পর দেশে ফিরে তিনি গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজে সহকারী অধ্যাপক হিসাবে নিযুক্ত হন। এখান
থেকে তিনি ১৯৯৩ সালে অবসর গ্রহন করেন।

রান্নার অনুষ্ঠান
১৯৬৫ সালে সরকারী প্রতিষ্ঠান হতে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে রান্নাশিখা শুরু করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি তদানিন্তন পাকিস্তান টেলিভিশনে "ঘরে বাইরে" নামে রান্নার অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করা শুরু করেন। সিদ্দিকা কবীর তাঁর "রান্না খাদ্য পুষ্টি" বইটির জন্য ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেন। বাংলাদেশের সর্বাধিক বিক্রিত বইগুলির মধ্যেএখন পর্যন্ত বইটি অন্যতম। বইটি প্রথম প্রকাশের সময় মুক্তধারা, বাংলা একাডেমী সহ অন্যান্য প্রকাশনা সংস্থা এটি প্রকাশ করতে রাজী হয় নাই। পরে এটি নিজ খরচে প্রকাশ করা হয়। প্রকাশের পর এটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। ১৯৮৪ সালে ইংরেজি ভাষায় একটি কারি রান্নার বই লিখেন। ১৯৮০ সালে লিখেন পাঠ্যবই খাদ্যপুষ্টি ও খাদ্য ব্যবস্থা, যা স্নাতক পর্যায়ে পড়ানো হয়। এছাড়া তিনি ১৯৯৭ সালে দৈনিক জনকণ্ঠে রসনা নামে কলাম লিখেন, যা পরবর্তীতে খাবার দাবারের কড়চা নামে প্রকাশিত হয়।

মৃত্যু
অধ্যাপক সিদ্দিকা কবীর ৩১ জানুয়ারি ২০১২-তে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার স্কয়্যার হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।[১] মৃত্যুর আগে তিনি হৃদরোগসহ বিভিন্ন বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুপূর্ব বেশ কিছুদিন সিআরপি-তে চিকিৎসারত থাকার পর, উন্নত চিকিৎসার জন্য স্কয়্যার হাসপাতালে স্থানান্তরের পর সেখানে চিকিৎসারত থাকাকালীন তিনি স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করেন।

সিদ্দিকা কবির এর রান্না চিকেন লোফ Siddiqua Kabir Er Ranna

সিদ্দিকা কবির এর রান্না চিকেন লোফ Siddiqua Kabir Er Ranna